সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা আটক থাকার সময় যারা তার মুক্তির ব্যাপারে দৌড়ঝাঁপ করেছে তাদের অনেকে নির্বাচিত না হয়েও মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন। ২০০৯ সালের ২৭ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো এক তারবার্তায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি এভাবেই মন্ত্রিসভার মূল্যায়ন করেন। উইকিলিকসের ফাঁস করা তথ্যের মাধ্যমে এ খবর জানা যায়।
মরিয়ার্টি তার পাঠানো বার্তায় আরও উল্লেখ করেন, মন্ত্রিপরিষদের
৬ জন মন্ত্রী রয়েছেন যারা শেখ হাসিনা আটক থাকাকালে তার মুক্তির ব্যাপারে কথা বলেন এবং অনেকের সঙ্গে বৈঠক করেন। এদের মধ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক ও ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শাহজাহান মিয়া রয়েছেন। এছাড়া গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী আবদুল মান্নান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির ও আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলামও রয়েছেন।
তারবার্তায় আরও জানা গেল, দুর্নীতির অভিযোগে হাসিনা আটক হওয়ার পর সাবেক যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গির কবির নানককেও অভিযুক্ত করা হয়। এ সময় পালিয়ে যান তিনি। পরে ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনের এক সপ্তাহের মধ্যেই সামনের সারিতে চলে আসেন জাহাঙ্গীর কবির। তারবার্তায় বলা হয়, তিনি (জাহাঙ্গীর কবির) সাবেক ছাত্রনেতা ও যুবলীগের নেতা ছিলেন বলেই তাকে মন্ত্রী করেন শেখ হাসিনা। এতে করে দলের তরুণ নেতাকর্মীদের তৈরি উটকো ঝামেলা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন বলে মনে করতেন হাসিনা।
মরিয়ার্টি তার পাঠানো বার্তায় আরও উল্লেখ করেন, মন্ত্রিপরিষদের
৬ জন মন্ত্রী রয়েছেন যারা শেখ হাসিনা আটক থাকাকালে তার মুক্তির ব্যাপারে কথা বলেন এবং অনেকের সঙ্গে বৈঠক করেন। এদের মধ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক ও ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শাহজাহান মিয়া রয়েছেন। এছাড়া গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী আবদুল মান্নান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির ও আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলামও রয়েছেন।
তারবার্তায় আরও জানা গেল, দুর্নীতির অভিযোগে হাসিনা আটক হওয়ার পর সাবেক যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গির কবির নানককেও অভিযুক্ত করা হয়। এ সময় পালিয়ে যান তিনি। পরে ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনের এক সপ্তাহের মধ্যেই সামনের সারিতে চলে আসেন জাহাঙ্গীর কবির। তারবার্তায় বলা হয়, তিনি (জাহাঙ্গীর কবির) সাবেক ছাত্রনেতা ও যুবলীগের নেতা ছিলেন বলেই তাকে মন্ত্রী করেন শেখ হাসিনা। এতে করে দলের তরুণ নেতাকর্মীদের তৈরি উটকো ঝামেলা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন বলে মনে করতেন হাসিনা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন