হঠাৎই তাকিয়ে দেখলেন সোজা আপনার দিকে এগিয়ে আসছে একটা বাঘ! বাঘই হোক কিংবা সিংহ বা ভালুক, আর যতই সে আপনাকে দেখুক বা এগিয়ে আসুক, আপনার নাগাল পাচ্ছে না! এমন প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা না থাকলেও আমরা অনেকেই হয়তো সিনেমায় এমন দৃশ্য দেখি। দেখে মনে হয়, এই বুঝি সিংহের কবলে পড়ে গেল ওরা! কিন্তু না, ভয়ের কিছু নেই! আসলে গাড়িতে চেপে ঘুরে ঘুরে আফ্রিকার কোনো বিশাল সাফারি পার্কে বেড়াচ্ছিলেন ওই পর্যটকেরা। আপনাকে কিন্তু আফ্রিকায়ও যেতে হবে না অথবা নিছক সিনেমায়ও দেখতে হবে না, যেকোনো দিন নিজেই ঘুরে আসতে পারেন এমন সাফারি পার্কে।
প্রাকৃতিক পরিবেশে বিচরণ করা পশুপাখি, জীবজন্তু দেখার ব্যবস্থা নিয়ে ঢাকার একদম পাশে গাজীপুরে গড়ে উঠেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক। পরিবারের সবাইকে নিয়ে একদিন ঘুরে বেড়ানোর ব্যবস্থা এবং ছোট্ট সোনামণিদের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীবজন্তু সম্পর্কে সরাসরি পরিচিত
করিয়ে দেয়ার সুযোগ রয়েছে এই সাফারি পার্কে। ঢাকা থেকে মাত্র ৪০ কিলোমিটারের রাস্তা। সেখানেই একসময়ের সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্যের ঐতিহ্যবাহী ভাওয়ালগড়। ওই ভাওয়ালগড়ের সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক পরিবেশেই চালু করা হয়েছে এই বঙ্গবন্ধু সাফারি পাক।
সাফারি পার্কের টুকিটাকি
তিন হাজার ৬৯০ একর জায়গা নিয়ে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই সাফারি পার্ক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের বন সংরক্ষক ড. তপন দে জানান, গাজীপুরের শ্রীপুরে এই পার্কে এক হাজার ২২৫ একর এলাকা নিয়ে কোর সাফারি, ৫৬৬ একর এলাকা নিয়ে সাফারি কিংডম, ৮২০ একর এলাকা নিয়ে বায়োডাইভার্সিটি, ৭৬৯ একর এলাকা নিয়ে এক্সটেনসিভ এশিয়ান সাফারি এবং ৩৮ একর এলাকা নিয়ে স্থাপন করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু স্কয়ার। পার্কে বন্য ও অবমুক্ত প্রাণীর নিরাপত্তার জন্য ২৬ কিলোমিটার মাস্টার বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ করা হয়েছে। যাতে দেশি-বিদেশি পর্যটকেরা এই প্রাচীরের ভেতরে থেকে উদ্যানের প্রাকৃতিক পরিবেশে বিচরণ করা বন্য প্রাণী দেখতে পারেন। পার্কে বাঘ, সিংহ, ভালক চিত্রা হরিণ, মায়া হরিণ, সাম্বার হরিণ, জেব্রা, জিরাফ, ওয়াইল্ড বিস্ট, বেসবক, উটপাখি, ইমুসহ বেশ কিছু প্রাণী মুক্ত অবস্থায় বিচরণ করে।
তিন হাজার ৬৯০ একর জায়গা নিয়ে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই সাফারি পার্ক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের বন সংরক্ষক ড. তপন দে জানান, গাজীপুরের শ্রীপুরে এই পার্কে এক হাজার ২২৫ একর এলাকা নিয়ে কোর সাফারি, ৫৬৬ একর এলাকা নিয়ে সাফারি কিংডম, ৮২০ একর এলাকা নিয়ে বায়োডাইভার্সিটি, ৭৬৯ একর এলাকা নিয়ে এক্সটেনসিভ এশিয়ান সাফারি এবং ৩৮ একর এলাকা নিয়ে স্থাপন করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু স্কয়ার। পার্কে বন্য ও অবমুক্ত প্রাণীর নিরাপত্তার জন্য ২৬ কিলোমিটার মাস্টার বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ করা হয়েছে। যাতে দেশি-বিদেশি পর্যটকেরা এই প্রাচীরের ভেতরে থেকে উদ্যানের প্রাকৃতিক পরিবেশে বিচরণ করা বন্য প্রাণী দেখতে পারেন। পার্কে বাঘ, সিংহ, ভালক চিত্রা হরিণ, মায়া হরিণ, সাম্বার হরিণ, জেব্রা, জিরাফ, ওয়াইল্ড বিস্ট, বেসবক, উটপাখি, ইমুসহ বেশ কিছু প্রাণী মুক্ত অবস্থায় বিচরণ করে।
পার্কের পশুপাখি ও অন্যান্য
বন ও প্রাণীবৈচিত্র্য সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার জন্য এই সাফারি পার্কে রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের প্রকৃতি বীক্ষণ কেন্দ্র। এ ছাড়া তথ্য ও শিক্ষাকেন্দ্র, নেচার হিস্ট্রি মিউজিয়াম, পার্ক অফিস, বিশ্রামাগার, ডরমেটরি, বন্য প্রাণী হাসপাতাল, কুমির পার্ক, লিজার্ড পার্ক, ফেন্সি ডাক গার্ডেন, ক্রাউন ফ্রিজেন্ট এভিয়ারি, প্যারট এভিয়ারি, ধনেশ পাখিশালা, ম্যাকাউ ল্যান্ড, মেরিন অ্যাকুয়ারিয়াম, অর্কিড হাউস, প্রজাপ্রতি বাগান, ক্লাইমেট হাউস, ভালচার কর্নার, ঝুলন্ত ব্রিজ, পর্যবেক্ষণ টাওয়ার, বাঘ পর্যবেক্ষণ রেস্তোরাঁ, সিংহ পর্যবেক্ষণ রেস্তোরাঁ, কচ্ছপ প্রজননকেন্দ্র, ইকো রিসোর্ট, ফুডকোর্ট, এলিফ্যান্ট শো গ্যালারি, বার্ড শো গ্যালারি, এগ ওয়ার্ল্ড ও শিশুপার্ক রয়েছে। আছে পর্যটকদের সুবিধার জন্য বাস ও সাফারি জিপ। বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে ১১টি বাঘ, নয়টি সিংহ, চারটি জিরাফ, চারটি হাতি, ২৮টি কুমির, ২০টি ম্যাকাউ পাখি, ৩ শতাধিক টিয়া পাখি, নয়টি ভালক, ২৩টি হরিণ, ৪৫টি ক্রাউন ফ্রিজেন্ট ও ছয়টি জেব্রাসহ বিভিন্ন প্রজাতির সহস্রাধিক পশুপাখি রয়েছে।
বন ও প্রাণীবৈচিত্র্য সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার জন্য এই সাফারি পার্কে রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের প্রকৃতি বীক্ষণ কেন্দ্র। এ ছাড়া তথ্য ও শিক্ষাকেন্দ্র, নেচার হিস্ট্রি মিউজিয়াম, পার্ক অফিস, বিশ্রামাগার, ডরমেটরি, বন্য প্রাণী হাসপাতাল, কুমির পার্ক, লিজার্ড পার্ক, ফেন্সি ডাক গার্ডেন, ক্রাউন ফ্রিজেন্ট এভিয়ারি, প্যারট এভিয়ারি, ধনেশ পাখিশালা, ম্যাকাউ ল্যান্ড, মেরিন অ্যাকুয়ারিয়াম, অর্কিড হাউস, প্রজাপ্রতি বাগান, ক্লাইমেট হাউস, ভালচার কর্নার, ঝুলন্ত ব্রিজ, পর্যবেক্ষণ টাওয়ার, বাঘ পর্যবেক্ষণ রেস্তোরাঁ, সিংহ পর্যবেক্ষণ রেস্তোরাঁ, কচ্ছপ প্রজননকেন্দ্র, ইকো রিসোর্ট, ফুডকোর্ট, এলিফ্যান্ট শো গ্যালারি, বার্ড শো গ্যালারি, এগ ওয়ার্ল্ড ও শিশুপার্ক রয়েছে। আছে পর্যটকদের সুবিধার জন্য বাস ও সাফারি জিপ। বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে ১১টি বাঘ, নয়টি সিংহ, চারটি জিরাফ, চারটি হাতি, ২৮টি কুমির, ২০টি ম্যাকাউ পাখি, ৩ শতাধিক টিয়া পাখি, নয়টি ভালক, ২৩টি হরিণ, ৪৫টি ক্রাউন ফ্রিজেন্ট ও ছয়টি জেব্রাসহ বিভিন্ন প্রজাতির সহস্রাধিক পশুপাখি রয়েছে।
একজন স্বেচ্ছাসেবকের গল্প
বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে বেশ কিছু বিরল প্রজাতির পশুপাখির আবাস গড়া হয়েছে। এমন কিছু প্রাণীও এখানে আছে যা স্বাভাবিকভাবে এ দেশের আবহাওয়া ও পরিবেশ-প্রকৃতিতে খাপ খায় না। কিন্তু বন্য প্রাণী সংরক্ষণ স্বেচ্ছাসেবক নাজমুল হুদা মনজু সাফারি পার্ক কর্মকর্তাদের সহায়তায় সে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ক্ষুদ্রকায় ঘোড়া, আলপাকা, ওয়ালাবি, ম্যান্ডারিন ডাক, বক, সোয়ানসহ আরও বেশ কিছু প্রাণী শুধু এ দেশে নয়, গোটা এশিয়া মহাদেশেই বিরল। মনজুর তত্ত্বাবধানে প্রথমবারের মতো ক্যাঙ্গারুর বাচ্চা উৎপাদন সম্ভব হয়। অবশ্য বাচ্চাটি মাত্র তিন মাস পর্যন্ত টিকে ছিল। এদিকে ওয়ালাবি এবং ক্ষুদ্রকায় ঘোড়ার বাচ্চা জন্ম দেওয়ার অপেক্ষায় আছে। খুব শিগগির পার্কে নতুন চমক নিয়ে আসছেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার স্প্রিং বক অ্যালাবামাকে এবার দেখা যাবে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে।
বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে বেশ কিছু বিরল প্রজাতির পশুপাখির আবাস গড়া হয়েছে। এমন কিছু প্রাণীও এখানে আছে যা স্বাভাবিকভাবে এ দেশের আবহাওয়া ও পরিবেশ-প্রকৃতিতে খাপ খায় না। কিন্তু বন্য প্রাণী সংরক্ষণ স্বেচ্ছাসেবক নাজমুল হুদা মনজু সাফারি পার্ক কর্মকর্তাদের সহায়তায় সে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ক্ষুদ্রকায় ঘোড়া, আলপাকা, ওয়ালাবি, ম্যান্ডারিন ডাক, বক, সোয়ানসহ আরও বেশ কিছু প্রাণী শুধু এ দেশে নয়, গোটা এশিয়া মহাদেশেই বিরল। মনজুর তত্ত্বাবধানে প্রথমবারের মতো ক্যাঙ্গারুর বাচ্চা উৎপাদন সম্ভব হয়। অবশ্য বাচ্চাটি মাত্র তিন মাস পর্যন্ত টিকে ছিল। এদিকে ওয়ালাবি এবং ক্ষুদ্রকায় ঘোড়ার বাচ্চা জন্ম দেওয়ার অপেক্ষায় আছে। খুব শিগগির পার্কে নতুন চমক নিয়ে আসছেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার স্প্রিং বক অ্যালাবামাকে এবার দেখা যাবে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে।
থিমেটিক সাফারি পার্ক
সাফারি পার্কটি চারটি থিমেটিক অঞ্চলে বিভক্ত। কোর সাফারি, সাফারি কিংডম, বায়োডাইভারসিটি পার্ক ও এক্সটেনসিভ এশিয়ান সাফারি পার্ক। প্রথমেই আপনার সামনে পড়বে সাফারি কিংডম। এখানে ম্যাকাওল্যান্ড ও ছোট জাতের পাখিশালা, মেরিন অ্যাকুরিয়াম, ফেন্সি ক্রাপ গার্ডেন, ফেন্সি ডাক গার্ডেন, জিরাফ ফিডিং স্পট, পেলিক্যান আইল্যান্ডসহ অনেক কিছু। ম্যাকাওল্যান্ডে দুর্লভ প্রজাতির বর্ণিল ম্যাকাও চোখ ধাঁধিয়ে দেয়। আদর পেতে দুয়েকটি ম্যাকাও দর্শনার্থীর কাঁধে গিয়েও বসে। সামনে এগোলেই মেরিন অ্যাকুরিয়াম। অ্যাকুরিয়ামে খেলা করছে বিচিত্র প্রজাতির মাছ। এদের রঙে, রূপে মুগ্ধ হবেন নিঃসন্দেহে আর এভাবে এগুলো প্রজাপতি বাগান, অর্কিড হাউস, ক্রাউন ফ্রিজেন্ট এভিয়ারিসহ একের পর এক বেষ্টনী সামনে পড়বে। শকুন ও পেঁচা কর্নার, এগ ওয়ার্ল্ড, ক্যাঙ্গারু, হাতি শো গ্যালারিসহ রয়েছে অনেক কিছু। এ পার্কের সবকিছু ভালো করে দেখতে গেলে একদিনে সম্ভব নয়। প্রয়োজন আরও বেশি সময়ের।
সাফারি পার্কটি চারটি থিমেটিক অঞ্চলে বিভক্ত। কোর সাফারি, সাফারি কিংডম, বায়োডাইভারসিটি পার্ক ও এক্সটেনসিভ এশিয়ান সাফারি পার্ক। প্রথমেই আপনার সামনে পড়বে সাফারি কিংডম। এখানে ম্যাকাওল্যান্ড ও ছোট জাতের পাখিশালা, মেরিন অ্যাকুরিয়াম, ফেন্সি ক্রাপ গার্ডেন, ফেন্সি ডাক গার্ডেন, জিরাফ ফিডিং স্পট, পেলিক্যান আইল্যান্ডসহ অনেক কিছু। ম্যাকাওল্যান্ডে দুর্লভ প্রজাতির বর্ণিল ম্যাকাও চোখ ধাঁধিয়ে দেয়। আদর পেতে দুয়েকটি ম্যাকাও দর্শনার্থীর কাঁধে গিয়েও বসে। সামনে এগোলেই মেরিন অ্যাকুরিয়াম। অ্যাকুরিয়ামে খেলা করছে বিচিত্র প্রজাতির মাছ। এদের রঙে, রূপে মুগ্ধ হবেন নিঃসন্দেহে আর এভাবে এগুলো প্রজাপতি বাগান, অর্কিড হাউস, ক্রাউন ফ্রিজেন্ট এভিয়ারিসহ একের পর এক বেষ্টনী সামনে পড়বে। শকুন ও পেঁচা কর্নার, এগ ওয়ার্ল্ড, ক্যাঙ্গারু, হাতি শো গ্যালারিসহ রয়েছে অনেক কিছু। এ পার্কের সবকিছু ভালো করে দেখতে গেলে একদিনে সম্ভব নয়। প্রয়োজন আরও বেশি সময়ের।
সাফারি পার্কে বেড়াতে এসে
ঢাকার মোহাম্মদপুরের রফিকুল ইসলাম স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে এসেছেন সাফারি পার্কে। তিনি বলেন, ঢাকা চিড়িয়াখানায় অল্প জায়গায় বন্দী জীবজন্তুর চেয়ে এখানে বিশাল মাঠে বাঘ, সিংহ, হরিণ, জিরাফ দেখার মজাই আলাদা। গাড়িতে চড়ে পার্কের ভেতরে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে কিংবা শুয়ে থাকা বাঘ-সিংহগুলো গাড়ি আসতেই দৌড়ে সরে যেতে দেখে শিহরিত হয়ে অনেকে চিৎকার করে ওঠেন। মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর থেকে আসা জিল্লুর রহমান বলেন, ‘এখানে এসে আমি দারুণ মজা পেয়েছি।’
ঢাকার মোহাম্মদপুরের রফিকুল ইসলাম স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে এসেছেন সাফারি পার্কে। তিনি বলেন, ঢাকা চিড়িয়াখানায় অল্প জায়গায় বন্দী জীবজন্তুর চেয়ে এখানে বিশাল মাঠে বাঘ, সিংহ, হরিণ, জিরাফ দেখার মজাই আলাদা। গাড়িতে চড়ে পার্কের ভেতরে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে কিংবা শুয়ে থাকা বাঘ-সিংহগুলো গাড়ি আসতেই দৌড়ে সরে যেতে দেখে শিহরিত হয়ে অনেকে চিৎকার করে ওঠেন। মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর থেকে আসা জিল্লুর রহমান বলেন, ‘এখানে এসে আমি দারুণ মজা পেয়েছি।’
পার্কের প্রবেশ ফি
প্রতিজন প্রাপ্তবয়স্ক ৫০ টাকা, অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৮ বছরের নিচে) ২০ টাকা, শিক্ষার্থীদের জন্য ১০ টাকা, শিক্ষা সফরে আসা শিক্ষার্থী গ্রুপ (৪০-১০০ জন) ৪০০ টাকা, শিক্ষাসফরে আসা শিক্ষার্থী গ্রুপ (১০০ জনের বেশি) ৮০০ টাকা এবং বিদেশি পর্যটকদের পাঁচ ইউএস ডলার প্রবেশ ফি।
প্রতিজন প্রাপ্তবয়স্ক ৫০ টাকা, অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৮ বছরের নিচে) ২০ টাকা, শিক্ষার্থীদের জন্য ১০ টাকা, শিক্ষা সফরে আসা শিক্ষার্থী গ্রুপ (৪০-১০০ জন) ৪০০ টাকা, শিক্ষাসফরে আসা শিক্ষার্থী গ্রুপ (১০০ জনের বেশি) ৮০০ টাকা এবং বিদেশি পর্যটকদের পাঁচ ইউএস ডলার প্রবেশ ফি।
পার্কিং ফি
প্রতিটি বাস/কোচ/ট্রাক ২০০ টাকা, মিনিবাস/মাইক্রোবাস ১০০ টাকা, কার/জিপ ৬০ টাকা, অটোরিকশা ২০ টাকা। গাড়িতে চড়ে সাফারি পার্ক পরিদর্শন অপ্রাপ্তবয়স্ক প্রতিজন ৫০ টাকা, প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিজন ১০০ টাকা। এ ছাড়া ক্রাউন ফ্রিজেন্ট এভিয়ারি পরিদর্শন ১০ টাকা, ধনেশ এভিয়ারি ১০ টাকা, প্যারট এভিয়ারি ১০ টাকা।
প্রতিটি বাস/কোচ/ট্রাক ২০০ টাকা, মিনিবাস/মাইক্রোবাস ১০০ টাকা, কার/জিপ ৬০ টাকা, অটোরিকশা ২০ টাকা। গাড়িতে চড়ে সাফারি পার্ক পরিদর্শন অপ্রাপ্তবয়স্ক প্রতিজন ৫০ টাকা, প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিজন ১০০ টাকা। এ ছাড়া ক্রাউন ফ্রিজেন্ট এভিয়ারি পরিদর্শন ১০ টাকা, ধনেশ এভিয়ারি ১০ টাকা, প্যারট এভিয়ারি ১০ টাকা।
যেভাবে যাবেন
রাজধানী ঢাকার মহাখালী বাসস্ট্যান্ড থেকে ময়মনসিংহ রুটের যেকোনো বাসে গাজীপুরের বাঘের বাজার নামতে হবে। যেতে আনুমানিক দুই ঘণ্টা সময় লাগে, তবে রাস্তায় জ্যাম পড়লে আরও বেশি সময় লাগতে পারে। বাঘের বাজার নামলেই চোখে পরবে সাফারি পার্কের গেট। সেখান থেকে রিকশায় ২০ টাকা ভাড়ায় পৌঁছে যাবেন পার্কের মূল প্রবেশ ফটকে।
রাজধানী ঢাকার মহাখালী বাসস্ট্যান্ড থেকে ময়মনসিংহ রুটের যেকোনো বাসে গাজীপুরের বাঘের বাজার নামতে হবে। যেতে আনুমানিক দুই ঘণ্টা সময় লাগে, তবে রাস্তায় জ্যাম পড়লে আরও বেশি সময় লাগতে পারে। বাঘের বাজার নামলেই চোখে পরবে সাফারি পার্কের গেট। সেখান থেকে রিকশায় ২০ টাকা ভাড়ায় পৌঁছে যাবেন পার্কের মূল প্রবেশ ফটকে।
সৌজন্যেঃ প্রথম আলো
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন