বাংলাদেশে গ্রেফতার হয় না সাগর-রুনির খুনীরা। বাংলাদেশে গ্রেফতার হয় না ত্বকির খুনীরা।
বাংলাদেশে শামীম, নাসিম ও আজমীর ওসমানরা মানুষের পর মানুষ খুন করে নদীতে লাশ ডুবিয়ে দেয় আর স্বজনরা কান্না ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না। তারা কোনদিন বিচার পায় না।
বাংলাদেশে গোলাম আজমদের ফাঁসি হয় না। রাজাকারদের ফাঁসির নাম করে বছরের পর বছর ক্ষমতার আসন কামড়ে পড়ে থাকে নির্লজ্জেরা।
বাংলাদেশে গ্রেফতার হয় না শেয়ার বাজার নিয়ে দূর্নীতি আর কেলেংকারীতে মেতে ওঠা ভন্ডরা।
বাংলাদেশে জামিনে পালিয়ে যায় বিশ্বজিতের খুনীরা।
বাংলাদেশে বিকাশের মতো সন্ত্রাসীরা কোটি কোটি টাকার খেলায় জামিন পায়।
বাংলাদেশে ছাত্র শিবিরের পান্ডারা অন্যান্য ছাত্রদের হাত -পা কেটে নেয় আর সরকার সেই জামাতের টাকা নিয়ে জাতীয় সঙ্গীতে রেকর্ড করার উৎসব করে, পদ্মা সেতু বানায়।
বাংলাদেশে খুন হয়, গুম হয় অসংখ্য মানুষ, যাদের কোন খোঁজ আর কোনদিনও পাওয়া যায় না।
বাংলাদেশে গ্রেফতার হয়না মসজিদ, মন্দির আর শহীদ মিনার ভাঙ্গা অপরাধীরা। বাংলাদেশে পুলিশকে বোমা মেরে উড়িয়ে দিলে বা ইট দিয়ে মাথা থেতলে দিয়ে কেউ গ্রেফতার হয় না।
বাংলাদেশে সুন্দরবনকে মেরে ফেলতে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হয়, যা দেশের জলবায়ুকে ভবিষ্যতে আরো তলিয়ে দেবে।
বাংলাদেশে মহা মধুররা ধর্মের নামে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় উস্কে দিয়েও গ্রেফতার হয় না।
বাংলাদেশে হিন্দুদের ঘরবাড়ি, ফসল পুড়িয়ে দিয়ে কেউ গ্রেফতার হয়না। বাংলাদেশে হিন্দুরা দিন দিন গোপনে ভারতে পাড়ি জমায় তাদের কেউ ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেয় না।
বাংলাদেশের আদিবাসীদের উপর স্যাটলাররা অত্যাচার করে, পাহাড়ার নামে সেনাবাহিনী গুম করে দেয় কল্পনা চাকমাকে, ধর্ষণের পর ধর্ষণ করে চলে আমার পাহাড়ের বোনকে আর আমরা আমরা সবাই মুখ বুজে দেখি।
বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রীকে বাচাল বলেও কেউ গ্রেফতার হয়না। বাংলাদেশে দেশে ঋণ খেলাপীরা গ্রেফতার হয়না।
বাংলাদেশে অশ্লীল ওয়েবসাইট চালকেরা গ্রেফতার হয় না।
বাংলাদেশে ধর্মের নামে অধর্ম পালনকারীরা গ্রেফতার হয় না।
বাংলাদেশে ভন্ডদের জয় জয়কার সর্বত্র।
বাংলাদেশে টিকে থাকে ক্ষমতাধর অমানুষেরা।
বাংলাদেশে গ্রেফতার হয় রাহী আর উল্লাসেরা। অপেক্ষা করুন। আপনারা কেউ বাদ যাবেন না। কয়েকদিন পর শুধুমাত্র ফেসবুক ব্যাবহারের অপরাধে আপনাদেরকেও ধর্মীয় অনুভূতির গ্যারাকলে ফেলে গ্রেফতার করবে প্রশাস
ন
বাংলাদেশে শামীম, নাসিম ও আজমীর ওসমানরা মানুষের পর মানুষ খুন করে নদীতে লাশ ডুবিয়ে দেয় আর স্বজনরা কান্না ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না। তারা কোনদিন বিচার পায় না।
বাংলাদেশে গোলাম আজমদের ফাঁসি হয় না। রাজাকারদের ফাঁসির নাম করে বছরের পর বছর ক্ষমতার আসন কামড়ে পড়ে থাকে নির্লজ্জেরা।
বাংলাদেশে গ্রেফতার হয় না শেয়ার বাজার নিয়ে দূর্নীতি আর কেলেংকারীতে মেতে ওঠা ভন্ডরা।
বাংলাদেশে জামিনে পালিয়ে যায় বিশ্বজিতের খুনীরা।
বাংলাদেশে বিকাশের মতো সন্ত্রাসীরা কোটি কোটি টাকার খেলায় জামিন পায়।
বাংলাদেশে ছাত্র শিবিরের পান্ডারা অন্যান্য ছাত্রদের হাত -পা কেটে নেয় আর সরকার সেই জামাতের টাকা নিয়ে জাতীয় সঙ্গীতে রেকর্ড করার উৎসব করে, পদ্মা সেতু বানায়।
বাংলাদেশে খুন হয়, গুম হয় অসংখ্য মানুষ, যাদের কোন খোঁজ আর কোনদিনও পাওয়া যায় না।
বাংলাদেশে গ্রেফতার হয়না মসজিদ, মন্দির আর শহীদ মিনার ভাঙ্গা অপরাধীরা। বাংলাদেশে পুলিশকে বোমা মেরে উড়িয়ে দিলে বা ইট দিয়ে মাথা থেতলে দিয়ে কেউ গ্রেফতার হয় না।
বাংলাদেশে সুন্দরবনকে মেরে ফেলতে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হয়, যা দেশের জলবায়ুকে ভবিষ্যতে আরো তলিয়ে দেবে।
বাংলাদেশে মহা মধুররা ধর্মের নামে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় উস্কে দিয়েও গ্রেফতার হয় না।
বাংলাদেশে হিন্দুদের ঘরবাড়ি, ফসল পুড়িয়ে দিয়ে কেউ গ্রেফতার হয়না। বাংলাদেশে হিন্দুরা দিন দিন গোপনে ভারতে পাড়ি জমায় তাদের কেউ ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেয় না।
বাংলাদেশের আদিবাসীদের উপর স্যাটলাররা অত্যাচার করে, পাহাড়ার নামে সেনাবাহিনী গুম করে দেয় কল্পনা চাকমাকে, ধর্ষণের পর ধর্ষণ করে চলে আমার পাহাড়ের বোনকে আর আমরা আমরা সবাই মুখ বুজে দেখি।
বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রীকে বাচাল বলেও কেউ গ্রেফতার হয়না। বাংলাদেশে দেশে ঋণ খেলাপীরা গ্রেফতার হয়না।
বাংলাদেশে অশ্লীল ওয়েবসাইট চালকেরা গ্রেফতার হয় না।
বাংলাদেশে ধর্মের নামে অধর্ম পালনকারীরা গ্রেফতার হয় না।
বাংলাদেশে ভন্ডদের জয় জয়কার সর্বত্র।
বাংলাদেশে টিকে থাকে ক্ষমতাধর অমানুষেরা।
বাংলাদেশে গ্রেফতার হয় রাহী আর উল্লাসেরা। অপেক্ষা করুন। আপনারা কেউ বাদ যাবেন না। কয়েকদিন পর শুধুমাত্র ফেসবুক ব্যাবহারের অপরাধে আপনাদেরকেও ধর্মীয় অনুভূতির গ্যারাকলে ফেলে গ্রেফতার করবে প্রশাস
ন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন