মরমী কবি ও বিখ্যাত জমিদার দেওয়ান হাছন রাজা। বাংলাদেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্বজোড়া তার গান ও দর্শনের জনপ্রিয়তা। গানের মতোই সিলেট অঞ্চলের রাজনীতিতে রয়েছে তার উত্তরপুরুষ ও আত্মীয়-স্বজনদের প্রভাব। বৃহত্তর সিলেটের বেশির ভাগ জনপ্রতিনিধির সঙ্গেই রয়েছে দেওয়ান হাছন রাজার পরিবারের নিকট ও দুরসম্পর্কীয় আত্মীয়তা। হাছন রাজার জামাতা দেওয়ান মোহাম্মদ আসফ চৌধুরী ছিলেন জাতীয় কংগ্রেসের সিলেট শাখার সহ-সভাপতি। হাছন রাজার নাতি হলেন প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ।
হাছন রাজার নাতিদের মধ্যে- বিশ্বনাথের দেওয়ান তৈমুর রেজা চৌধুরী জিয়া সরকারের যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তৈমুরের ছেলে দেওয়ান শমসের রাজা চৌধুরী বিশ্বনাথের উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন। হাছন
রাজার প্রোপৌত্র প্রয়াত দেওয়ান মমিনুল মউজদিন ছিলেন সুনামগঞ্জের একাধিকবারের পৌর চেয়ারম্যান। যিনি জ্যোৎস্না উপভোগের জন্য পূর্ণিমার দিন পৌরসভার বাতি বন্ধ রাখতেন।
হাছন রাজার ছেলে দেওয়ান একলিমুর রাজা চৌধুরীর নাতিন জামাই হলেন বৃহত্তর সিলেট অঞ্চল আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সাবেক সদস্য প্রয়াত দেওয়ান ফরিদ গাজী। মুক্তিযুদ্ধে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রণাঙ্গনের বেসামরিক উপদেষ্টা, বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার প্রতিমন্ত্রী দেওয়ান ফরিদ গাজীর পিতা দেওয়ান মোহাম্মদ হামিদ গাজী ছিলেন দিনারপুর পরগণার জমিদার। ফরিদ গাজী হযরত শাহ্জালাল মুজাররদ-ই-ইয়েমেনীর (রঃ) সফরসঙ্গী হযরত তাজউদ্দিন কোরেশীর (রঃ) ১৬তম বংশধর।
হাছন রাজার আরেক নাতি সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রয়াত দেওয়ান আনোয়ার রাজা চৌধুরী। তার জামাতা হলেন আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, ডাকসুর সাবেক ভিপি ও সাবেক এমপি সুলতান মুহাম্মদ মনসুর আহমেদ। ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সুলতান মনসুরের স্ত্রীর আপন বড়ভাই হলেন সুনামগঞ্জ মহকুমা ইউপিপির সাবেক সভাপতি ও বিএনপিদলীয় সাবেক এমপি দেওয়ান শামসুল আবেদিন চৌধুরী এবং সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, উপজেলা ও সাবেক পৌর চেয়ারম্যান দেওয়ান জয়নুল জাকেরিন। সুলতান মনসুরের চাচাশ্বশুর হলেন জিয়াউর রহমান সরকারের সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি দেওয়ান তৈমুর রাজা চৌধুরী ও আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক এমপি দেওয়ান ওবায়দুর রাজা চৌধুরী। হাছন রাজার নাতি দেওয়ান তৈমুর রাজা চৌধুরী আসাম ও পূর্ব-পাকিস্তানের এমএলএ ও আসাম প্রাদেশিক মুসলিম লীগের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি এবং সিলেট জেলা মুসলিম লীগের সভাপতি ছিলেন। সুলতান মনসুর আবার আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরীর ফুফা শ্বশুর। আবার সুলতান মনসুরের সম্পর্কে নানা হলেন মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউর গনি ওসমানী, সম্পর্কে মামা হলেন সাবেক এমপি ও মৌলভীবাজার আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, ছাত্র ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত মোহাম্মদ ইলিয়াস, সম্পর্কে দুলাভাই হলেন সিলেট অঞ্চল আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক মন্ত্রী দেওয়ান ফরিদ গাজী। এছাড়া সুলতান মনসুরের নিকটাত্মীয়দের মধ্যে আছেন- মুক্তিযুদ্ধের উপ-প্রধান সেনাপতি জেনারেল এমএ রব, সাবেক স্পিকার হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী, সাবেক অর্থমন্ত্রী এম. সাইফুর রহমান, বর্তমান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, ফারুক এ চৌধুরী পরিবার, সমাজকল্যাণমন্ত্রী সৈয়দ মহসীন আলী, প্রয়াত কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রী সিরাজুল হোসেন খান, প্রয়াত ব্যারিস্টার মুনতাকিম চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রী সৈয়দ কায়সার, সাবেক এমপি নাজিম কামরান চৌধুরী, সাবেক উপদেষ্টা সিএম সফি শামী, রাশেদা কে. চৌধুরীসহ অনেকেই।
দেওয়ান হাছন রাজার আত্মীয়দের মধ্যে আরও আছেন- আসামের সাবেক শিল্পমন্ত্রী আবদুল মতিন চৌধুরী, পাকিস্তানের সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দেওয়ান আবদুল মজিদ, সাংবাদিক হাসান শাহরিয়ারের পিতা আসাম সরকারের এমএলএ ও হুইপ মকবুল হোসেন চৌধুরী ও সিলেটের সাবেক এমপি শফি আহমেদ চৌধুরী প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক স্পিকার প্রয়াত হুমায়ুন রশীদ চৌধুরীর মায়ের দিকের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় হলেন হাছন রাজা। হুমায়ুন রশিদ চৌধুরীর মা বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী ছিলেন মুসলিম লীগের প্রার্থী হিসেবে সিলেট অঞ্চল থেকে প্রথম মহিলা এমপি। আবার সাবেক স্পিকার হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী, বর্তমান সমাজকল্যাণ মন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলী ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইনাম আহমেদ চৌধুরীরা পরস্পরের সম্পর্কে খালাতো ভাই। তাদের তিনজনের মা হলেন পরস্পরের কাজিন। আবার দেওয়ান শামসুল আবেদিন চৌধুরী ও দেওয়ান তৈমুর রেজা চৌধুরীরা হলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইনাম আহমেদ চৌধুরীর শ্বশুরপক্ষীয় ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। আবার ইনাম চৌধুরী হলেন দেওয়ান জাকেরিনের মায়ের দিকের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারের রাজস্ব মন্ত্রী তোফাজ্জল আলীর (টি আলী) ছেলে হলেন আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি রেজা আলী। টি আলীর শাশুড়ি হলেন আসাম সরকারের এমপি জোবেদা খাতুন চৌধুরী। জোবেদা খাতুন চৌধুরীর ভাগ্নে হলেন ইনাম আহমেদ চৌধুরী। সে সূত্রে টি আলী হলেন ইনাম আহমেদের দুলাভাই ও রেজা আলী হলেন ভাগ্নে। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী রিয়াজ রহমানের মা হলেন জিয়াউর রহমান সরকারের মন্ত্রী আমিনা রহমান। রিয়াজ রহমানের বোন জামাই হলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক সচিব ফারুক এ চৌধুরী। সে সূত্রে রিয়াজ রহমান ও ইনাম আহমেদ চৌধুরী পরস্পরের বেয়াই। আবার ইনাম আহমেদ চৌধুরীর আপন মামাতো ভাই হলেন বিএনপি দলীয় সাবেক এমপি নাজিম কামরান চৌধুরী যার স্ত্রী গীতিআরা সাফিয়া চৌধুরী ছিলেন সাবেক উপদেষ্টা। এছাড়া ইনাম আহমেদ চৌধুরীর ভাগ্নে হলেন সাবেক উপদেষ্টা আবদুল মুয়িদ চৌধুরী। ইনাম আহমেদের সম্পর্কে নানা (মামার শ্বশুর) হলেন যুক্তফ্রন্ট সরকারের মন্ত্রী নোয়াখালীর রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী।
ভাষাসৈনিক, যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম জনমত সংগঠক ও বর্তমান সরকারের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের পিতা এডভোকেট আবু আহমদ আবদুল হাফিজ ছিলেন তৎকালীন সিলেট জেলা মুসলিম লীগের কর্ণধার। আর মাতা সৈয়দা শাহার বানু চৌধুরী ছিলেন সিলেট মহিলা মুসলিম লীগের সভানেত্রী। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আবুল মাল আবদুল মুহিত এককালে এরশাদ সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন। তার ছোটভাই একেএম আবদুল মোমেন হলেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের বর্তমান স্থায়ী প্রতিনিধি। আবার মুহিত ও ইনাম চৌধুরী সম্পর্কে তালুই-পুতরা। ইনামের ভাগ্নের (মামাতো বোনের ছেলে) সঙ্গে বিয়ে হয়েছে মুহিতের ছোট বোনের। মুহিতের আরেক ছোট বোনের ভাসুর হলেন হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সল।
পাকিস্তান আমলের শিল্পমন্ত্রী দেওয়ান আবদুল বাসিতের সঙ্গে একাধিক ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ সিলেটের বিখ্যাত (ফারুক-ইনাম) চৌধুরী পরিবার। ফখরুদ্দীন সরকারের আরেক উপদেষ্টা সিএম শফি সামী ইনাম চৌধুরীদের দ্বিমাত্রিক আত্মীয়। একদিকে কাজিন অন্যদিকে কাজিনের হাজব্যান্ড। শফি সামীর শ্বশুর ড. এসটি চৌধুরী হলেন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভিসি। এছাড়া তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা প্রয়াত মে. জে. (অব.) মঈনুল হোসেন চৌধুরী বীরবিক্রম, বর্তমান সরকারের জ্বালানি উপদেষ্টা ও সাবেক সচিব তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী বীরবিক্রম, ফখরুদ্দীন সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে. চৌধুরী ও লন্ডনে বাঙালি কমিউনিটি আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ তাসাদ্দুক আহমেদ চৌধুরী, শমসের মবিন চৌধুরী ও ইনাম চৌধুরী পরস্পরের কাজিন। আবার মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি খালেদা রাব্বানীর বেয়াই হলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক সচিব ইঞ্জিনিয়ার আনহ আক্তার হোসেন। খালেদা রাব্বানীর আরেক বেয়াই হলেন নজরুল ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক কবি মাহফুজউল্লাহ।
আবহমান কাল ধরেই ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ বৃহত্তর সিলেটের রাজনৈতিক নেতারা। এ অঞ্চলে রাজনৈতিক আদর্শের চেয়ে সবসময় সামাজিক বন্ধনই পেয়েছে বেশি গুরুত্ব। এর নেপথ্যে রয়েছে সিলেটের ৩৬০ আউলিয়ার বংশধরদের ঘনিষ্ঠ আত্মিক বন্ধন। সিলেটের দেওয়ান, চৌধুরী ও সৈয়দ পদবীর পরিবারগুলোর সঙ্গে রয়েছে গভীর আত্মীয়তা। এছাড়া বাংলাদেশের ক্ষমতার প্রতীক খ্যাত সিলেট সদর আসনের একটি রেকর্ড রয়েছে। এ আসনে যে দল জয়লাভ করে তারাই সরকার গঠন করে। বৃহত্তর সিলেটের বেশির ভাগ আসনেই লড়াই হয় আত্মীয়তার।
ভাষাসৈনিক, যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম জনমত সংগঠক ও বর্তমান সরকারের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের পিতা এডভোকেট আবু আহমদ আবদুল হাফিজ ছিলেন তৎকালীন সিলেট জেলা মুসলিম লীগের কর্ণধার। আর মাতা সৈয়দা শাহার বানু চৌধুরী ছিলেন সিলেট মহিলা মুসলিম লীগের সভানেত্রী। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আবুল মাল আবদুল মুহিত এককালে এরশাদ সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন। তার ছোটভাই একেএম আবদুল মোমেন হলেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের বর্তমান স্থায়ী প্রতিনিধি। আবার মুহিত ও ইনাম চৌধুরী সম্পর্কে তালুই-পুতরা। ইনামের ভাগ্নের (মামাতো বোনের ছেলে) সঙ্গে বিয়ে হয়েছে মুহিতের ছোট বোনের। মুহিতের আরেক ছোট বোনের ভাসুর হলেন হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সল।
পাকিস্তান আমলের শিল্পমন্ত্রী দেওয়ান আবদুল বাসিতের সঙ্গে একাধিক ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ সিলেটের বিখ্যাত (ফারুক-ইনাম) চৌধুরী পরিবার। ফখরুদ্দীন সরকারের আরেক উপদেষ্টা সিএম শফি সামী ইনাম চৌধুরীদের দ্বিমাত্রিক আত্মীয়। একদিকে কাজিন অন্যদিকে কাজিনের হাজব্যান্ড। শফি সামীর শ্বশুর ড. এসটি চৌধুরী হলেন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভিসি। এছাড়া তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা প্রয়াত মে. জে. (অব.) মঈনুল হোসেন চৌধুরী বীরবিক্রম, বর্তমান সরকারের জ্বালানি উপদেষ্টা ও সাবেক সচিব তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী বীরবিক্রম, ফখরুদ্দীন সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে. চৌধুরী ও লন্ডনে বাঙালি কমিউনিটি আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ তাসাদ্দুক আহমেদ চৌধুরী, শমসের মবিন চৌধুরী ও ইনাম চৌধুরী পরস্পরের কাজিন। আবার মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি খালেদা রাব্বানীর বেয়াই হলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক সচিব ইঞ্জিনিয়ার আনহ আক্তার হোসেন। খালেদা রাব্বানীর আরেক বেয়াই হলেন নজরুল ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক কবি মাহফুজউল্লাহ।
আবহমান কাল ধরেই ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ বৃহত্তর সিলেটের রাজনৈতিক নেতারা। এ অঞ্চলে রাজনৈতিক আদর্শের চেয়ে সবসময় সামাজিক বন্ধনই পেয়েছে বেশি গুরুত্ব। এর নেপথ্যে রয়েছে সিলেটের ৩৬০ আউলিয়ার বংশধরদের ঘনিষ্ঠ আত্মিক বন্ধন। সিলেটের দেওয়ান, চৌধুরী ও সৈয়দ পদবীর পরিবারগুলোর সঙ্গে রয়েছে গভীর আত্মীয়তা। এছাড়া বাংলাদেশের ক্ষমতার প্রতীক খ্যাত সিলেট সদর আসনের একটি রেকর্ড রয়েছে। এ আসনে যে দল জয়লাভ করে তারাই সরকার গঠন করে। বৃহত্তর সিলেটের বেশির ভাগ আসনেই লড়াই হয় আত্মীয়তার।
কাফি কামাল, মানবজমিন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন